চট্টগ্রামের এক্সপ্রেসওয়েতে চলাচলে অপেক্ষা ২ মাসের

রয়ে গেছে। সংস্থাটির পরিকল্পনা ঘাটতির কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছরের ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে ১৫৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে ভার্চ্যুয়ালি চট্টগ্রাম নগরের ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী-সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’-এর উদ্বোধন করেছিলেন।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ২০২০ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দুই দফা সময় বৃদ্ধি করে মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছিল। এ সময়ে প্রকল্পের ব্যয় ১ হাজার ৪৮ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। কিন্তু বর্ধিত সময়েও কাজ শেষ করতে পারেনি সিডিএ। এখন আরেক দফা সময় বাড়িয়ে প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছরের জুন পর্যন্ত করার জন্য আবেদন করেছে সংস্থাটি।
উদ্বোধনের সাড়ে সাত মাস পরও যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি চট্টগ্রাম নগরের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত নির্মিত এই এক্সপ্রেসওয়ে গাড়ি চলাচলে আরও অন্তত দুই মাস সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা। অর্থাৎ আগস্ট মাসে গাড়ি চলাচল শুরু হবে, এমনটা বলছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। এর আগে গত বছরের ডিসেম্বর ও চলতি বছরের মার্চে গাড়ি চলাচল শুরুর কথা জানিয়েছিল সংস্থাটি।
সিডিএ জানায়, মূল অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হলেও নিরাপত্তা ও সুরক্ষার কিছু কাজ এখনো বাকি রয়ে গেছে। সংস্থাটির পরিকল্পনা ঘাটতির কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছরের ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে ১৫৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে ভার্চ্যুয়ালি চট্টগ্রাম নগরের ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী-সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’-এর উদ্বোধন করেছিলেন।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ২০২০ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দুই দফা সময় বৃদ্ধি করে মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছিল। এ সময়ে প্রকল্পের ব্যয় ১ হাজার ৪৮ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। কিন্তু বর্ধিত সময়েও কাজ শেষ করতে পারেনি সিডিএ। এখন আরেক দফা সময় বাড়িয়ে প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছরের জুন পর্যন্ত করার জন্য আবেদন করেছে সংস্থাটি।
সিডিএ ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এক্সপ্রেসওয়ের মূল অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে গত এপ্রিলে। তখন থেকে যান চলাচলের উপযোগী হয়ে যায় এক্সপ্রেসওয়ে। কিন্তু সড়কবাতি, ক্লোজড সার্কিট টিভি (সিসিটিভি) ক্যামেরা স্থাপনের কাজ বাকি রয়েছে।
এলিভেটেডে এক্সপ্রেসওয়ের মূল উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুমোদনের সময় টোল আদায়ের বিষয়টি উল্লেখ ছিল। কিন্তু মূল অবকাঠামো নির্মাণের জন্য দরপত্র দিলেও সেখানে টোল প্লাজার বিষয়টি উল্লেখ ছিল না। ছিল না সড়কবাতি ও সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের কাজও। নির্মাণকাজের শেষ পর্যায়ে এসে গত বছরের এপ্রিলে এক্সপ্রেসওয়ের র্যাম্প নির্মাণ এবং টোল প্লাজা স্থাপনের জন্য দরপত্র দিয়েছিল। কিন্তু টোল প্লাজা স্থাপনের দরপত্র বাতিল হয়ে যায়। টোল প্লাজার জন্য আবার নতুন করে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দরপত্র আহ্বান করে সিডিএ।
সিডিএর প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ও চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান র্যাঙ্কিন লিমিটেড।
রমজান উপলক্ষে খাদ্য ও ইফতারসামগ্রী বিতরণ করেছে নজরুল ও মিনা ইসলাম দম্পতি

রানিং স্টাফদের সঙ্গে যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে প্রস্তুত সরকার: রেল উপদেষ্টা

জুলাই হত্যা মামলা: রাজনৈতিক-ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে ফাঁসছেন অনেকেই

উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
