শিল্প - সাহিত্য

ইতালিয়ান শিল্পী মাউরিজিও ক্যাটেলানের ভাইরাল সৃষ্টি ‘কমেডিয়ান’ শিরোনামের সেই শিল্পকর্মটি এবার বিক্রি হলো ৬২ লাখ ডলারে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৪ কোটি টাকার বেশি। বুধবার, নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সোথেবির নিলামে অবিশ্বাস্য এই দামে বিক্রি হয় কলাটি।

মূলত রুপালি রঙের টেপ দিয়ে দেয়ালে আটকানো হলুদ রঙের পাকা কলাটি একটি শিল্পকর্ম। প্রাথমিকভাবে ১৫ লাখ ডলারে বিক্রির প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তবে, সাতজনের প্রতিযোগিতার কারণে এর দাম পৌঁছায় ৫২ লাখ ডলারে, বাদবাকি ফিসহ যার খরচ পৌঁছেছে ৬২ লাখ এ।

নিলামকারীর দাবি, এটিই বিশ্বের সবচেয়ে দাবি কলা। সোথেবি জানায়, একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্লাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতার পক্ষে জাস্টিন সান নামের এক ব্যক্তি কলাটি কিনেছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে একটি শিল্পকর্ম নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিলো সারা পৃথিবীতে। কারণ-অনেকের মতে সেই শিল্পকর্মটি লেইম। অনেকেই আবার ঠাট্টা মশকরা করে বলেছিলেন, ‘কতই-না চিন্তা ভাবনা করতে হয়েছে শিল্পকর্ম বানাতে গিয়ে! সেটি ছিলো দেয়ালে টেপ দিয়ে লাগানো একটি কলা! তখন, ওই শিল্পকর্ম বিক্রি হয়েছিলো এক লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারে।

সমাজের বিশেষ অবদানের জন্য বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের স্বর্ণপদক পেলেন লেখক কলামিষ্ট জব্বার হোসেন ও রাইজিংবিডি ডটকমের প্রধান প্রতিবেদক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরাম’ (আইআরএফ) এর প্রেসিডেন্ট হাসান মাহামুদ।

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকার কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচা মিলনায়তনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদের উদ্যোগে, আলোচনা সভা ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তাদেরকে এ পদক প্রদান করা হয়। এ কে ফজলুল হকের ১৫১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

শেরে এ কে ফজলুল হকের দৌহিত্র সাবেক তথ্য সচিব ও সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ ও বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব পীরজাদা শহিদুল হারুন, সংগঠনের চেয়ারম্যান সেলিনা আক্তার, সংগঠনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জব্বার হোসেন ২০১৩ ও ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ইউনেসকো জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ডে জুরি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য ছিলেন। ২০১৪ সালে কানাডিয়ান জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ডেও জুরি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য ছিলেন তিনি। 

হাসান মাহামুদ চলতি বছর তিনি জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও অ্যাসোসিয়েশন অব স্কিনকেয়ার অ্যান্ড বিউটি প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচার্স অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অব বাংলাদেশের (এএসবিএমইবি) যৌথ মিডিয়া ফেলোশিপ- ২০২৪ অর্জন করেছেন।

শেরে-বাংলা একে ফজলুল হকের  একশো একান্নতম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভার পাশাপাশি ও গুনীজনদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।

সন্ধ্যায় রাজধানীর সেগুন বাগিচা কচি কাঁচা মিলনায়তনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষনা পরিষদের আয়োজনে গুণিজনদের সংবর্ধণা দেয়্ হয়। অন্যান্য পেশার পাশাপাশি সাংবাদিকতা বিশেষ অবদানের জন্য মোহনা টিভির চীফ রিপোর্ট মো. হুমায়ুন কবির, সময় টিভির নির্বাহী চিত্র সম্পাদক মাহবুব আলমসহ গণমাধ্যম কর্মীদের  ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

এসময় সুপ্রীমনকোর্টের সাবেক বিচারপতি ডক্টর মো: আবু তারিক, সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব পীরজাদা শহীদুল হারুনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের জীবন আর্দশকে পাঠ্য প্রস্তুকে নতুন করে লিপিবদ্ধ করে  সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহবান ও জানান বক্তারা।

সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন‍্য এ বছর 'শেরে-বাংলা গোল্ডেন অ‍্যাওয়ার্ড-২০২৪' পেয়েছেন দেশের জনপ্রিয় স্যাটেলাইট টেলিভিশন এশিয়ান টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার নুর মোহাম্মদ ভূঁইয়া। 

শুক্রবার সন্ধ্যায় ( ২৫ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচার কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা মিলনায়তনে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদ এ পুরষ্কার প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  বিচারপতি ড.  মো. আবু তারিক  । প্রধান আলোচক ছিলেন  সাবেক অতিরিক্ত সচিব পীরজাদা শহীদুল হারুন।  অনুষ্ঠান সভাপতিত্ব করেন সৈয়দ মাগুব মোর্শেদ। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ডক্টর এম এ সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ সানোয়ার হোসেন এবং ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জোবায়ের বি এ সিদ্দিকী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিনা আক্তার। 

পুরস্কার পেয়ে সাংবাদিক নুর বলেন, দীর্ঘ  সময় ধরে সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। আমার করা অসংখ্য রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অনুসন্ধানী  প্রতিবেদন রয়েছে। সেসবকে বিবেচনায় নিয়ে তারা আমাকে এ অ‍্যাওয়ার্ড প্রদান করেছে। তিনি বলেন,৷  শেরে বাংলা একে ফজলুল হক বাংলাদেশের একজন অবিসংবাদিত নেতা ছিলেন। অবিভক্ত বাংলার প্রধামন্ত্রী ছিলেন। তাঁর গবেষণা পরিষদ থেকে এ পুরস্কার পাওয়া আত‍্যান্ত সম্মানের। আর পুরস্কার পেলে কাজের প্রতি দায়বদ্ধতাও বেড়ে যায়।
নুর মোহাম্মদ ভূঁইয়ার  জন্মস্থান নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের ভূঁইয়া বাড়িতে।   তার লেখালেখিজুড়ে উঠে আসে প্রান্তিক এলাকার মানুষের সংগ্রাম, দুঃখ-বেদনা এবং উপলব্দির গল্প। 
তিনি সাংবাদিকতার পাশাপাশি সমাজের অবহেলিত মানুষের উন্নয়নে নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও যুক্ত রয়েছেন।

মৌলিক লেখায় বিশেষ অবদানের জন্য শেরে বাংলা স্বর্ণপদক পেলেন নারীবাদী লেখক, কলামিস্ট ও সাংবাদিক জব্বার হোসেন।

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকার কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচা মিলনায়তনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদের উদ্যোগে, আলোচনা সভা ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তাকে এ পদক প্রদান করা হয়। 

শেরে বাংলার দৌহিত্র সাবেক তথ্য সচিব ও সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ ও বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব পীরজাদা শহিদুল হারুন, সংগঠনের চেয়ারম্যান সেলিনা আক্তার, সংগঠনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে রাইজিংবিডি ডটকমের প্রধান প্রতিবেদক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরাম’ (আইআরএফ) এর প্রেসিডেন্ট হাসান মাহামুদসহ ৭জনকে পুরষ্কৃত করা হয়। 

জব্বার হোসেন নারীবাদী লেখক, কলামিস্ট ও সাংবাদিক। সাংবাদিক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান ‘সাপ্তাহিক ২০০০’ এর মাধ্যমে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সেই প্রথম বর্ষ থেকেই নিজেকে লেখালিখির সাথে জড়িয়ে নেন তখনকার বেশ জনপ্রিয় ডেইলি স্টারের ম্যাগাজিনে।  মেধা, সততা আর পরিস্রমে সাংবাদিকতার জগতে নিজের অবস্থা অনেকটা বেশ শক্ত পোক্ত করে নিয়েছিলেন তিনি, এর ফলে খুব অল্প বয়সেই অর্জন করেন সপ্তাহিক কাগজে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের পদ। 

বিসিডিজেসি কর্তৃক প্রকাশিত মিডিয়া জার্নাল ‘মিডিয়াওয়াচ’ এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসাবে এবং দৈনিক আমাদের অর্থনীতির উপ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। সাপ্তাহিক ২০০০-এ সহকারী সম্পাদক এবং সাপ্তাহিক-এ সহযোগী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন।

অনলাইন মিডিয়ায় জব্বার হোসেন পরিচিত নারীবাদী কলামিস্ট হিসেবে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নারীবাদী সংস্থা ‘দ্য ফেমিনিস্ট’ এর সম্মানিত সদস্য তিনি। তার নারীবাদবিষয়ক গ্রন্থের মধ্যে ‘নারীর শক্র?’ উল্লেখযোগ্য। বইটি একই সঙ্গে দুই বাংলা থেকে প্রকাশিত হয়েছে। পার্ল পাবলিকেসন্স থেকে তার প্রকাশিত বই ‘নারীর শৃঙ্খল’ ও ‘নারী বিরোধী মিডিয়া’, যার ভূমিকা লিখেছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল। ‘অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের রাজনৈতিক সাক্ষাৎকার ' তার সাক্ষাৎকার গ্রন্থ। 

২০১৩ ও ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ইউনেসকো জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ডে জুরি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য ছিলেন। ২০১৪ সালে কানাডিয়ান জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ডেও জুরি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য ছিলেন তিনি। 

জব্বার হোসেনের উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাজীবণ কাটে নটরডেম কলেজ, সরকারি বিজ্ঞান কলেজে। পড়াশোনা শেষ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। 

জব্বার হোসেনের বাবা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের দায়িত্বে ছিলেন।

সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড- ২০২৪ পেয়েছেন জনপ্রিয় নিউজপোর্টাল রাইজিংবিডি ডটকমের প্রধান প্রতিবেদক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরাম’ (আইআরএফ) এর প্রেসিডেন্ট হাসান মাহামুদ।

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকার কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচা মিলনায়তনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদের উদ্যোগে, আলোচনা সভা ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তাকে এ পদক প্রদান করা হয়। এ কে ফজলুল হকের ১৫১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

শেরে বাংলার দৌহিত্র সাবেক তথ্য সচিব ও সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ ও বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব পীরজাদা শহিদুল হারুন, সংগঠনের চেয়ারম্যান সেলিনা আক্তার, সংগঠনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

হাসান মাহামুদ একজন গণমাধ্যমকর্মী, সংগঠক এবং লেখক। জনপ্রিয় নিউজপোর্টাল রাইজিংবিডি ডটকমের প্রধান প্রতিবেদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরাম’ (আইআরএফ) এর প্রেসিডেন্ট।

চলতি বছর তিনি জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও অ্যাসোসিয়েশন অব স্কিনকেয়ার অ্যান্ড বিউটি প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচার্স অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অব বাংলাদেশের (এএসবিএমইবি) যৌথ মিডিয়া ফেলোশিপ- ২০২৪ অর্জন করেছেন।

২০০২ সাল থেকে সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হোন। কাজ করেছেন দৈনিক জনকণ্ঠ, দৈনিক ভোরের কাগজ, দৈনিক ভোরের ডাক, দৈনিক মানবকণ্ঠ, দৈনিক বর্তমান পত্রিকায়। ২০১৫ সালে তিনি রাইজিংবিডিতে যোদগান করেন। বর্তমানে জনপ্রিয় এই সংবাদমাধ্যমটির প্রধান প্রতিবেদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

তিনি গবেষণা ও লেখালেখির সাথে যুক্ত রয়েছেন। এ পর্যন্ত তার ৭টি গবেষণাপত্র এবং ৫টি মৌলিক গ্রন্থ প্রকাশ হয়েছে। তিনি ২০২১ সালে উপন্যাসে মৌলিক অবদানের জন্য বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ডের বিশেষ সম্মাননা অর্জন করেন। তার লেখা গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ভূমিপুত্রের প্রেম (উপন্যাস), সরল ভাবনা দুই খন্ড (নিবন্ধ), সুবোধরা কেমন হয় (শিশু সাহিত্য), মেধা মননে নন্দিতরা (জীবনীগ্রন্থ)।

তার লেখা বেশ কয়েকটি নাটক ও চলচ্চিত্র রয়েছে। বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ইতিহাসের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ভৌতিক সিনেমা ‌'দ্যা স্টোরি অব সামারা' তার লেখা। ১৯৩১ সালে প্রকাশিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত গল্পগ্রন্থ 'শিউলি মালা'র নাট্যরূপ দেন হাসান মাহামুদ। তার লেখা উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে- অদেখা লৌকিকতা, সময়ে অসময়ে, প্রেমের ১৪৪ ধারা, একটি লাল গোলাপের জন্য, বাংলার রসায়ন প্রভৃতি।

হাসান মাহামুদ ২০১১ সালে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন।

হাসান মাহামুদ বাংলাদেশে এসএমএ আক্রান্ত রোগীদের কল্যাণে কাজ করা রোগী এবং অভিভাবকদের একমাত্র সংগঠন 'কিউর এসএমএ বাংলাদেশ’ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), ইয়ুথ জার্নালিস্ট ফোরাম এবং ফেনী সাংবাদিক ফোরামের সদস্য।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে (বিপিএল) ঢাকার টিমের মালিকানা নিয়েছেন বাংলা সিনেমার মেগাস্টার শাকিব খান। জনপ্রিয় এ নায়কের কসমেটিকস ও হোম কেয়ার কোম্পানি রিমার্ক-হারল্যানের হয়ে কেনা এ টিমের নাম ‘ঢাকা ক্যাপিটালস’। 

দর্শকদের রায়ে এ নামটি চূড়ান্ত করার পর আজ বুধবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গুলশানে রিমার্ক হারল্যানের হেড অফিসে ‘ঢাকা ক্যাপিটালস’ টিমের মালিক হিসেবে লোগো উন্মোচন করেন শাকিব খান।

তিনি বলেন, আসন্ন বিপিএলে আমাদের টিমের নাম সাজেস্ট করতে দেশ বিদেশে আমার ভালোবাসার মানুষ এবং ক্রিকেটপ্রেমীরা অনেক রেসপন্স দিয়েছেন। যা দেখে সত্যি উচ্ছ্বসিত হয়েছি। তাই সবার মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে আমাদের টিমের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে ‘ঢাকা ক্যাপিটালস’। সকলের সর্বোচ্চ সমর্থন ও ভালোবাসায় ঢাকা ক্যাপিটালস কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন শাকিব খান।

বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে (আইপিএল) শাহরুখ খান, প্রীতি জিনতা, জুহি চাওলা, শিল্পা শেঠির মতো তারকা বিভিন্ন দলের মালিকানায় ছিলেন। আসন্ন ১১তম বিপিএলের আসরের দেশের প্রথম চিত্রতারকা হিসেবে বিপিএলে ক্রিকেট টিম কিনলেন শাকিব খান।

এ বিষয়টি ক্রিকেটপ্রেমী ও ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা বেশ ইতিবাচকভাবেই দেখছেন। ফলে ইতোমধ্যে দর্শকদের মধ্যে ‘ঢাকা ক্যাপিটালস’ বাড়তি আগ্রহ তৈরি হয়েছে।

লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মামনুন হাসান ইমন, ঢাকা ক্যাপিটালসের সিইও আতিক ফাহাদসহ আরও অনেকে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট নাট্যনির্দেশক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সৈয়দ জামিল আহমেদ।

আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব এ টি এম শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

সৈয়দ জামিল আহমেদ ১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং ১৯৮৯ সালে ইংল্যান্ডের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে থিয়েটার স্টাডিজে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। ১৯৯৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি পান তিনি।

তার উল্লেখযোগ্য থিয়েটার প্রযোজনার মধ্যে রয়েছে– সেলিম আল দীনের ‘চাকা’, মীর মশাররফ হোসেনের ‘বিষাদসিন্ধু’, পালাগান থেকে করা ‘কমলা রানীর সাগর দিঘী’, মনসা মঙ্গল থেকে ‘বেহুলার ভাসান’, সংযাত্রা থেকে ‘সংভংচং’, রবীঠাকুর অবলম্বনে ‘শ্যামার উড়াল’, কাশ্মিরী কবি আগা শহীদ খানের কাব্য অবলম্বনে ‘রিজওয়ান’, শহিদুল জহিরের উপন্যাস অবলম্বনে ‘জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা’ এবং সবশেষ সারাহ কেইনের ‘ফোর পয়েন্ট ফোর এইট সাইকোসিস’ অবলম্বনে ‘চার দশমিক চার আট, মন্ত্রাস’।

জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে ভাবা হচ্ছে না জানিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন বলেছেন, বিতর্ক সৃষ্টি করে এমন কিছু অন্তর্বর্তী সরকার করবে না। তিনি আরও বলেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে আমরা ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চাই।

শনিবার (৭ আগস্ট) সকালে রাজশাহীর ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিদর্শন ও সুধী সমাবেশে যোগদান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় স্থানীয় সাধারণ জনগণের পাশাপাশি মাদরাসা ছাত্রদের সম্পৃক্ত করে মন্দির পাহারা দেয়া হবে, যেন কোনো ধরনের হামলা বা নাশকতা না হয়। মাদরাসা ছাত্ররা কোনো জঙ্গিবাদের সঙ্গে ছিল না। এটা পূর্বের সরকারের ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার।

তিনি আরও বলেন, পটপরিবর্তনের পর কিছু সনাতন ধর্মাবলম্বীর বাড়িতে যেমন হামলা হয়েছে, তেমনি মুসলমানদের বাড়িতেও হয়েছে। এটাকে ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ নেই।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মঈনুদ্দিন কাজল
deshermatidaily@gmail.com
০১৬১৫১১২২৬৬, ০১৬৭৩৫৬২৭১৬

দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।