খুলনার চামড়া ব্যবসার কী খবর?
রবিবার, ১৬ই জুন ২০২৪
১০:৪৩ পূর্বাহ্ন
খুলনা নগরীর শেরে বাংলা রোড। সড়কের দুপাশজুড়ে এখন লেদ মেশিনের যন্ত্রাংশ থাকলেও, এক সময়ে কাঁচা চামড়ার স্তূপ থাকতো এখানে। অর্ধশতাধিক দোকান থাকায় এলাকাটিও পরিচিত ছিল চামড়াপট্টি হিসেবে। দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় চামড়া বাজারের একটি ছিল খুলনায়। কোরবানির ঈদ বাদেও এই মার্কেটে প্রতিদিন চলতো চামড়া বেচাকেনা।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের ট্যানারি মালিকরা এখান থেকে চামড়া সংগ্রহ করতেন। বছরে কোটি টাকার ব্যবসা হতো এখান থেকে। এলাকাটি ধীরে ধীরে জনবহুল হয়ে ওঠায়, কাঁচা চামড়া থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানো বন্ধ ও পরিবেশ সুরক্ষায় প্রশাসনের চাপে ২০১৯ সালে শেখপাড়া থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হন চামড়া ব্যবসায়ীরা।
এরপর থেকেই চামড়া সংরক্ষণ ও বেচাকেনার নির্ধারিত স্থান নেই খুলনাতে। কোথাও সড়কের পাশে উন্মুক্ত স্থানে, নগর সংলগ্ন জিরো পয়েন্ট এলাকায় অস্থায়ীভাবে চামড়া জড়ো করেন তারা। কোরবানির সময় বিপুল সংখ্যক চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। অনেক চামড়াই নষ্ট হয়ে যায়। প্রতি বছরই আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হয় ব্যবসায়ীদের।
খুলনা কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক কার্তিক ঘোষ বলেন, সংরক্ষণের জায়গা না থাকায় প্রতিদিন কসাইখানা থেকেই চামড়া বিক্রি করে দেয়া হয়। কিছু কসাই মাংসের দোকানে স্বল্প পরিসরে চামড়া সংরক্ষণ করেন। সংরক্ষণের জায়গা না থাকায় অধিকাংশ ব্যবসায়ী চামড়া ব্যবসা থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘চামড়া লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করে বিক্রয় উপযোগী করতে অন্তত ১৫ দিন সময় লাগে। আমাদের নির্ধারিত স্থান না থাকায় সড়কের উপর রেখে চামড়া সংরক্ষণ করতে হয়। দুই তিন দিন পরেই পুলিশ আমাদের উঠিয়ে দেয়। এতে চামড়া নষ্ট হয়। বিক্রি করতে পারি না।’
‘শ্রমিক অসন্তোষে তিন থেকে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে’
রবিবার, ১৬ই জুন ২০২৪
৪:৪৩ পূর্বাহ্ন
ভেঙে দেয়া হলো এক্সিম ব্যাংকের পর্ষদ, নতুন বোর্ড গঠন
রবিবার, ১৬ই জুন ২০২৪
৪:৪৩ পূর্বাহ্ন
ইসলামী ব্যাংকের ৬ ডিএমডি বরখাস্ত
রবিবার, ১৬ই জুন ২০২৪
৪:৪৩ পূর্বাহ্ন
ড. ইউনূস নিজেই ব্র্যান্ড, তিনি আসায় আস্থা ফিরছে বিদেশি ক্রেতাদের’
রবিবার, ১৬ই জুন ২০২৪
৪:৪৩ পূর্বাহ্ন