প্রতিটি গুলির হিসাব চাচ্ছে গণতন্ত্র মঞ্চ

যারা হত্যা করেছে তাদের দিয়ে তদন্ত করানো চলবে না। প্রতিটি গুলির হিসাব দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।
আজ বুধবার গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত নাগরিক ঐক্য'র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, আহতদের উন্নত চিকিৎসা ও প্রয়োজনানুযায়ী সহায়তা করতে হবে। গণহত্যা, অর্থপাচারের প্রধান আসামী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতৃবৃন্দ গণ অদ্ভূত্থানের বীর শহিদ আবু সাঈদের সমাধীতে শ্রদ্ধা নিবেদন পরবর্তী রংপুর, বগুড়া সফর শেষে আজ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, আবু সাঈদ একটি আলোর বাতিঘর। তার আত্মত্যাগ মানুষকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে। সারাদেশের লক্ষ লক্ষ ছাত্র-জনতা আরও প্রতিবাদী হয়ে আন্দোলনে স্বৈরাচারকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে।
জুলাই গণহত্যার সাথে জড়িত শেখ হাসিনার দোসর, যারা গণহত্যায় অংশ নিয়েছে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে তাদের বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। শহিদ পরিবারের দায়িত্ব নিতে হবে। আহতের দেশে বা প্রয়োজনে বিদেশে নিয়ে সুষ্ঠু চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। যেসকল ব্যবসায়ী গ্রুপ ও পরিবার ব্যাংক লুট, দুর্নীতি ও পাচার করেছে তাদের সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত ও পচারকৃত অর্থ ফেরত আনতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি'র সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিরাজ মিয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন।
দেশে এখন যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে: উপদেষ্টা মাহফুজ

সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি

কাদা ছোড়াছুড়ি ও মারামারি করলে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে: সেনাপ্রধান

উপদেষ্টা পরিষদ থেকে নাহিদের পদত্যাগ
