রাজনীতি

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার চুপ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রোববার (১৮ আগস্ট) গুজরাটের আহমেদাবাদে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেন তিনি। এসময় ১৮৮ জন হিন্দু শরণার্থীকে নাগরিকত্ব সনদ হস্তান্তর করা হয়।

অমিত শাহ বলেন, সিএএ কেবল নাগরিকত্বের বিষয়ে নয় বরং কংগ্রেস ও তার মিত্রদের তুষ্টির রাজনীতির কারণে যারা ১৯৪৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সেই লাখ লাখ মানুষের ন্যায়বিচার ও অধিকার নিশ্চিত করবে।

তিনি আরও বলেন, সিএএ শুধু মানুষকে নাগরিকত্বের জন্য নয় বরং লাখ লাখ মানুষকে ন্যায়বিচার ও অধিকার দেওয়ার জন্যও করা হয়েছে। কংগ্রেস ও তার মিত্রদের তুষ্টির রাজনীতির কারণে আশ্রয়প্রার্থী লাখ লাখ মানুষ ১৯৪৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ন্যায়বিচার পাননি। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ বা জৈন হওয়ায় প্রতিবেশী দেশগুলোতে তারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তাদের নিজ দেশেও নির্যাতন করা হতো। ইনডিয়া জোটের তুষ্টির রাজনীতি তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাদের ন্যায়বিচার দিয়েছেন।

ভারতের এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার সময় ভারত ধর্মের ভিত্তিতে বিভক্ত হয়েছিল এবং পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। সংখ্যালঘু পরিবারগুলো বাস্তুচ্যুত হয়েছিল। এর ফলে ধনী ব্যক্তিরাও ভারতীয় বিভিন্ন শহরে সবজি বিক্রেতা হতে বাধ্য হয়েছিলেন। এসব কারণে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) প্রণয়ন করা হয়েছে।

এসময় বাংলাদেশের হিন্দুদের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‌‌দেশভাগের সময় বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২৭ শতাংশ ছিল। আজ তা কমে মাত্র ৯ শতাংশ হয়েছে। বাকিরা কোথায় গেছেন? বাকিরা কোথায় গেলেন? তারা হয় জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত হয়েছেন অথবা আশ্রয়ের জন্য এখানে (ভারতে) এসেছেন। তাদের কি ধর্ম অনুযায়ী বাঁচার অধিকার নেই? তারা যদি প্রতিবেশী দেশে সম্মানের সাথে বসবাস করতে না পারে এবং আমাদের দেশে আশ্রয় নিতে না পারে, তাহলে আমাদের কী করা উচিত? আমরা নীরব দর্শক হয়ে বসে থাকতে পারি না। এটা নরেন্দ্র মোদির সরকার, আপনি ন্যায়বিচার পাবেন।

প্রসঙ্গত, এদিন নিজেদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকেও আক্রমণ করতে দেখা যায় অমিত শাহকে। তার দাবি ১৯৪৭, ১৯৪৮ এবং ১৯৫০ সালে করা জওহরলাল নেহরুর প্রতিশ্রুতি ও মহাত্মা গান্ধীর আহ্বান ভুলে গিয়েছে কংগ্রেস। কারণ হিন্দু শরনার্থীদের নাগরিকত্ব দেয়া হলে, এটি তাদের ভোটব্যাংককে ক্ষুব্ধ করে তুলবে এই আশঙ্কা ছিলো বলেও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন তিনি।

‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি গণমাধ্যমে প্রচার হলে সেই গণমাধ্যমে অগ্নিসংযোগ করা হবে’ এমন বক্তব্য দিয়ে দলীয় পদ খোয়ালেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। উপদেষ্টা পরিষদের পদ থেকে পদাবনতি করে তাকে নির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়েছে।

রোববার (১৮ আগস্ট) বিএনপি সূত্রে তথ্য জানা যায়। সম্প্রতি দুলুর এক বিতর্কিত বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে বিএনপির পক্ষ থেকে এই সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো। দুলু বিএনপি সরকারের সময় ভূমি উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) নাটোর শহরের আলাইপুরে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচিতে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমরা বলে দিতে চাই, যে সমস্ত টেলিভিশন, যে সমস্ত চ্যানেল, যে সমস্ত পত্রিকা এই ‘খুনি’, ‘যুদ্ধাপরাধী’… ছাত্রসমাজকে যে খুন করেছে, এই ‘খুনির’ ছবি যদি প্রচার করে- ওই টেলিভিশন, ওই পত্রিকা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া হবে।

এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে দলের পক্ষ থেকে শনিবার (১৭ আগস্ট) তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে লিখিত জবাব জমা দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়।

তরুণসহ সমাজের সকলের বাকস্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া জোরদার করতে কাজ করবে সরকার। এমনটাই জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার (১৮ আগস্ট) একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারসহ জাতিসংঘ এবং বিভিন্ন সংস্থার প্রধানদের ব্রিফ করেন। এ সময় তিনি বলেন, শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী মনোভাব বিচার বিভাগ, গণতন্ত্র, ভোটাধিকার খর্ব করেছে।

দেরিতে যোগ দেয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে ড. ইুউনূস বলেন, আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য। এছাড়া খুব দ্রুত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেয়াকে মূল কাজ হিসেবেও উল্লেখ করেন তিনি।

জুলাই হত্যাকাণ্ডে জাতিসংঘের তদন্ত দলকে স্বাগত জানিয়েছেন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়ে সব ধরনের সহযোগিতা করবে। শিক্ষার্থীদের চাওয়া অনুযায়ী দেশকে সংস্কার করা হবে বলেও জানান।

এ সময় ক্ষুদ্র-নৃ গোষ্ঠির অধিকার রক্ষা ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনেও জোর দেন ড. ইুউনূস। রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান তিনি।

প্রায় ৬ বছর পর সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন নন্দিত সাংবাদিক ও কলামিস্ট শফিক রেহমান। রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুরে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তারা।

বিমানবন্দরে নেমেই দেশবাসীর প্রতি লাল গোলাপের শুভচ্ছা জানান শফিক রেহমান। আগে থেকেই তাকে বরণ করতে বিমানবন্দরে অপেক্ষায় ছিলেন স্বজন ও দৈনিক যায়যায়দিনের সহকর্মীরা।

দেশে এসে প্রথমেই তিনি জানান, বাংলাদেশে আসার পর সবচেয়ে বেশি অনুভব করছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। কোনোভাবেই তার মৃত্যুদণ্ড চান না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বেচে থাকাই শেখ হাসিনার অপরাধের প্রকৃত শাস্তি হবে এমনটা জানিয়ে তিনি বলেন, ছাত্র জনতার অবদান মনে রাখতে হবে। তাদের জন্য অনেক কিছু করার আছে বাংলাদেশের।

সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা এবং উপজেলা পরিষদের মেয়র-চেয়ারম্যানদের অপসারণ করতে পারবে সরকার। তাছাড়া এসব স্থানে প্রশাসকও নিয়োগ করতে পারবে। এমন বিধান রেখে অধ্যাদেশ জারি করেছে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। শনিবার (১৭ আগস্ট) এ সংক্রান্ত পৃথক অধ্যাদেশ জারি করা হয়।

অধ্যাদেশে বলা হয়, অন্য কোনও আইন বা বিধানে ভিন্ন কিছু থাকলেও বিশেষ পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে বা জনস্বার্থে সরকার মেয়র, চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলরদের অপসারণ করতে পারবে। একইভাবে এসব স্থানে একজন প্রশাসকও নিয়োগ দিতে পারবে সরকার।

এতে আর বলা হয়, এক্ষেত্রে প্রশাসকের কাজে সহায়তা করার জন্য একাধিক সদস্যের কমিটিও গঠন করতে পারবে সরকার। কমিটির সদস্যরা যথাক্রমে মেয়র, চেয়্যারম্যান ও কাউন্সিলরদের ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিচারক, রাজনীতিবিদ, পুলিশ ও বেসামরিক কর্মকর্তাসহ ৬২৬ জনকে সেনানিবাসে আশ্রয় দেয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ অধিদফতর (আইএসপিআর)। রোববার (১৮ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যপক অবনতি হয়। সে সময় প্রাণহানির শঙ্কায় ৫জন বিচারক, ২৪ জন রাজনীতিবিদ, ২৮ জন পুলিশের কর্মকর্তা, ৪৮৭ জন পুলিশ সদস্য, ১৯ জন বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাসহ ১২ জন ও তাদের পরিবারর ৫১ জনকে বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় দেয়া হয়।

এতে আরও বলা হয়, পরবর্তীতে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ৬১৫ জন নিজ উদ্যোগে সেনানিবাস থেকে চলে যায়। এছাড়া এখন পর্যন্ত চারজনকে অভিযোগ বা মামলার ভিত্তিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বর্তমানে তিনজন ও তাদের পরিবারের চারজন সদস্যসহ মোট সাতজন সেনানিবাসে রয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। শনিবার (১৭ আগস্ট) মধ্যরাতে রাজধানীর লালবাগ থানায় এ মামলা দায়ের করেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ’র বাবা।

মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক আইনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী’সহ ৯১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

এজাহারে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের মতো ‘আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’এর শিক্ষার্থী খালিদ সাইফুল্লাহও অংশ নেয়।

গত ১৮ জুলাই, আসামিদের প্রত্যক্ষ মদদে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান খালিদ।

পরে ২০ জুলাই, হাসপাতালে তার লাশ সনাক্ত করা হয়। মামলার বাদীর অভিযোগ, মামলা নিয়ে শুরু থেকেই গড়িমসি করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। এ নিয়ে উত্তেজনা দেখা দেয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে।

পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় রাত দু’টা নাগাদ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মামলার এজাহার গ্রহণ করা হয় বলে জানান বাদী কামরুল হাসান।

দুপুরে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীর নেতৃত্বে গণফোরামের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে যান। এসময় সুব্রত চৌধুরী বলেন, খুনি হাসিনা দেশে বিভীষিকাময় পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।গুলি করে হত্যা করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। আজ ঢাকা মেডিকেলে এসে যে চিত্র দেখলাম তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

পরে তিনি সকল আহতদের উন্নত চিকিৎসার দাবি করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিরেক্টর বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং আহতদের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।

তিনি আরও বলেন, শহীদদের সঠিক তালিকা করে জাতীয় বীরের মর্যাদা এবং আহতদের দ্রুত উন্নত চিকিৎসার সব খরচ সরকারকে বহন করতে হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, ছাত্র সম্পাদক মো. সানজিদ রহমান শুভ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রিয়াদ হোসেন।

পলাতক শেখ হাসিনাকে দেশে এনে মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার করা হবে। শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু তার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।

এসময় মিনু বলেন, আওয়ামী লীগ যে লুটপাট করেছে, তার জবাব দিয়েছে ছাত্র জনতা। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে রাজশাহীতে যে তিনজন শহীদ হয়েছেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিতে শিক্ষার্থীদের হত্যার পেছনে হুকুম দাতাদের বিরুদ্ধে খুব দ্রুত রাজশাহীতে মামলা হবে।

আন্দোলনের সময় পুলিশের পাশাপাশি, একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী যেভাবে অস্ত্র প্রদর্শন করেছে তারও বিচার হবে। বর্তমান সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে বলেও আশা করেন বিএনপি’র এই নেতা।

বিএনপি নেতাকর্মীরা কোনো বিশৃঙ্খলার মধ্যে জড়ালে, দল থেকে বহিষ্কার করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন মিনু। কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা দলীয় হাইকমান্ড বরদাস্ত করবে না বলেও জানান বিএনপির এই নেতা। 

সম্পাদক ও প্রকাশক : মঈনুদ্দিন কাজল
deshermatidaily@gmail.com
০১৬১৫১১২২৬৬, ০১৬৭৩৫৬২৭১৬

দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।