অপরাধ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট বা লাল পাসপোর্ট বাতিল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাধ্যতামূলক অবসর ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল হওয়া সচিবদের লাল পাসপোর্টও বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ বুধবার (২১ আগস্ট) পাসপোর্ট অধিদফতরকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ।

লাল পাসপোর্ট বাতিল হলে সাধারণ পাসপোর্ট পেতে তাদেরকে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। যাদের নামে ফৌজদারি অপরাধের মামলা আছে বা গ্রেফতার হয়েছেন তারা আদালতের আদেশ ছাড়া সাধারণ পাসপোর্ট পাবেন না।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের লাল পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়াই ভারতে ৪৫ দিন পর্যন্ত অবস্থান করতে পারেন। এর ফলেই শেখ হাসিনা ভিসা ছাড়াই দেশটিতে অবস্থান করতে পারছেন। তবে ইতোমধ্যে ১৭ দিন পার হয়ে গেছে। আর ২৮ দিন শেখ হাসিনা ভারতে অবস্থান করতে পারবেন।

তবে এর আগেই শেখ হাসিনার লাল পাসপোর্ট বাতিল হলে তাকে রাখতে বিকল্প চিন্তা করতে হবে ভারতকে। অপরদিকে, শেখ হাসিনার সাথে ভারতে আশ্রয় নেয়া শেখ রেহানা যুক্তরাজ্যের পাসপোর্টধারী। ভারতে থাকতে তার কোনো সমস্যা নেই। অন অ্যারাইভাল ভিসা সুবিধায় তিনি যতদিন খুশি ভারতে থাকতে পারবেন।

একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক প্রধান প্রতিবেদক ফারজানা রূপা ও প্রধান বার্তা সম্পাদক শাকিল আহমেদকে ফ্রান্সে যাওয়ার সময় আটক করেছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশ।

বুধবার (২১ আগস্ট) সকালে তাদের দেশ ছাড়তে বাধা দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। পরে তাদেরকে বিমানবন্দরে দায়িত্বরত ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিমানবন্দর সূত্র সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে শাকিল আহমেদ, ফারজানা রূপা ও তার মেয়েকে আটকে দেয়া হয়। তারা তার্কিশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট (টিকে-৭১৩) যোগে ইস্তাম্বুল হয়ে প্যারিস যাওয়ার উদ্দেশে বিমানবন্দরে এসেছিলেন।

সাবেক মুক্তিযুদ্ধ প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব) এবি তাজুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন এবং সাবেক র‍্যাবের মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল সোহায়েলকে আটক করা হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদেরকে আটক হয়। বুধবার (২০ আগস্ট) এ তথ্য জানা যায়।

গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এদের মধ্যে এবি তাজুল ইসলামকে রাজধানীর গুলশান থেকে, আহমদ হোসেনকে বনশ্রী থেকে ও সোহায়েলকে বনানী থেকে আটক করা হয়।

প্রসঙ্গত, ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম টানা চারবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৬ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৯ সালের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বও পান তিনি। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পদেও ছিলেন তিনি।

রিয়ার অ্যাডমিরাল সোহায়েলকে গতকাল সোমবার (১৯ আগস্ট) নৌবাহিনী থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান হিসবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত কলেজ ছাত্র তানভীর মোহাম্মদ ত্বকী হত্যা মামলায় উঠে আসে প্রভাবশালী ওসমান পরিবারের নাম। এরপরই তৎকালীন সরকার প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশে তদন্ত বন্ধ করে দেয় তদন্ত সংস্থা র‍্যাব- এমন অভিযোগ এনে ত্বকীর বাবা জানিয়েছেন, বিচার চাইতে গিয়ে উল্টো ৭ মামলার আসামি হয়েছেন তিনি।

২০১৩ সালের ৬ মার্চ দুর্বৃত্তদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন ত্বকী। এর একদিন পরই বের হয় ত্বকীর ‘এ’ লেভেল পরীক্ষার ফল। পদার্থ বিজ্ঞানে ৩০০ নম্বরের মধ্যে ২৯৭ নম্বর পেয়েছিল ত্বকী। যা সারাদেশে সর্বোচ্চ। ছেলের এমন সাফল্য গত এক যুগে এক মুহুর্তের জন্যও ভুলতে পারেননি মা রওনক রেহানা।

তার মা বলেন, ছেলে কত ভালো ফল করেছিল, আজ থাকলে হয়তো অনেক ওপরে অবস্থান হতো তার। জীবন অন্যরকমও হতে পারতো। এসবই মনে পড়ে এখন।

ছেলে হত্যার আসামিদের নাম যখন সামনে আসতে থাকে তখনি তদন্ত হঠাৎ থমকে যায়। তদন্ত বন্ধে তদবির আসতে থাকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে।

বিষয়টি নিয়ে ত্বকীর বাবা রাফিউর রাব্বী বলেন, র‌্যাব মামলাটি খুবই আন্তরিকতার সাথে তদন্ত করেছিল। সেসময় যারা দায়িত্বরত ছিলেন তারা ১৬৪ ধারায় দুইজনের জবানবন্দি নেয় এবং আজমেরী ওসমানের (শামীম ওসমানের ভাতিজা ও নাসিম ওসমানের ছেলে)  টর্চারসেলে অভিযান চালায়। শেখ হাসিনা সংসদে বলেছেন ওসমান পরিবারকে আমি দেখে রাখবো। সেসময় র‌্যাবের ডিজি, এডিজি যারা ছিলেন তাদেরকে শেখ হাসিনা ডেকে নেন। এরপর বলেন, ‘এটা (তদন্ত) বন্ধ রাখেন’।

সত্যিই কী ঘটেছিল সেই সময়? র‌্যাবের তদন্ত-ই-বা কেন থমকে গিয়েছিল সেটি জানতে অনুসন্ধানে নেমে পাওয়া যায় বেশ কিছু নথিপত্র।

র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হওয়া খুনিদের একজন সুলতান শওকত ভ্রমর। আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি বলেন, আমি আজমেরী ওসমানের অফিস উইনার ফ্যাশনে যাই বিকেলে। তারপর রাজীব ও কালাম ত্বকীকে আজমেরীর রুমে নিয়ে যায়। আজমেরী ওসমান কালামকে বলেন, সব শেষ তোরা যেখানে পারিস লাশটি ফেলে আয়।

হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া সন্দেহভাজন তিনজনকে গ্রেফতার এবং তদন্তে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন র‌্যাব-১১ এর তৎকালীন অধিনায়ক লে. কর্নেল জাহাঙ্গীর আলম। আমজমেরী ওসামানের টর্চারসেল উইনার ফ্যাশনে অভিযানের কিছুদিন পর-ই বদলি করা হয় র‌্যাবের এই কর্মকর্তাকে।

এ সম্পর্কে ত্বকীর বাবা বলেন, আজমেরী ওসমানের টর্চারসেলে অভিযান চালানো থেকে শুরু করে ১৬৪ ধারার জবানবন্দি সবই করেছিলেন লে. কর্নেল জাহাঙ্গীর। সেসময় শামীম ওসমান অভিযোগ করে বলেন, র‌্যাব কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর বিএনপি করে তাই ওসমান পরিবারের পেছনে লেগেছে।

এ পর্যন্ত আদালতের কাছে ৭০ বার সময় চেয়ে তদন্ত শেষ করতে পারেনি র‌্যাব। বিষয়টি নিয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, শুধু র‌্যা-১১ নয়, আমাদের মূল অনুসন্ধান দল আন্তরিকতার সাথে তাদেরকে সহযোগিতা করছে। আশা করছি খুব দ্রুতই এটি আলোর মুখ দেখবে।

অন্তবর্তীকালীন সরকার এই হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করবে এমনটাই প্রত্যাশা ত্বকীর বাবা-মা’র। তার বাবার দাবি, দ্রুত সময়ে শামীম ওসমান, তার ছেলে অয়ন ওসমান ও ভাতিজা আজমেরীকে গ্রেফতার করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

রাজধানীর বারিধারা ডিওএইচএস এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সমাজক্যলাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ সোমবার (১৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় তাকে গ্রেফতারের কথা জানায় ডিএমপি।

ডিএমপি সূত্র জানায়, গ্রেফতারের পর তাকে মিন্টো রোডের ডিবি অফিসে নেয়া হচ্ছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহতের ঘটনায় চাঁদপুরে দীপু মনির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আরও মামলা রয়েছে। তবে শেখ হাসিনা সরকারের উচ্চপদস্থ হিসেবে ঢাকার হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হবে।

২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দীপু মনিকে শুরুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়, এরপর শিক্ষামন্ত্রী এবং সবশেষ সমাজকল্যাণমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। চাঁদপুরে তার আত্মীয়-স্বজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ক্ষমতাচুত্যির পর আত্মগোপনে ছিলেন দীপু মনি। বারিধারায় এক আত্মীয়ের বাসা থেকে আজ তাকে গ্রেফতার করা হলো।

শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের ১৪ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার কাছে শহীদ শাহরিয়ার হাসান আলভীর বাবা আবুল হাসানের পক্ষে অভিযোগটি দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন।

মামলার আবেদনে বলা হয়, কোটা সংস্কারের দাবি আদায়ে গত ১৬ জুলাই দেশব্যাপী ‘কমপ্লিট শাট ডাউন’-এর ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেই কর্মসূচি দমনে পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা শিক্ষার্থীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। এতে সারাদেশে শত শত শিক্ষার্থী-সাধারণ মানুষ নিহত হয়। আন্দোলন চলা অবস্থায় গত ৪ আগস্ট ঢাকার মিরপুরের দেশ পলিটেকনিক কলেজের ৯ম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার হাসান আলভিও নিহত হয়।

হত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিতে শেখ হাসিনা ছাড়াও রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, জুনাইদ আহমেদ পলক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাবেক আইজিপিসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নামে মামলা করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, এমপিসহ ৪১ জনের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (১৯ আগস্ট) কমিশনের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

দুদক জানায়, সাবেক মন্ত্রীদের মধ্যে আছেন, আনিসুল হক, টিপু মুনশি, নসরুল হামিদ, হাছান মাহমুদ, সাধন চন্দ্র মজুমদার, ডা. দীপু মনি, জাহিদ মালেক, তাজুল ইসলাম, জুনাইদ আহমেদ পলক, মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, হাসানুল হক ইনুসহ আরও অনেকে।

এছাড়া সাবেক এমপিদের মধ্যে আছেন, শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ আফিল উদ্দিন, কাজী নাবিল আহমেদ, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, মেহের আফরোজ চুমকি, স্বপন ভট্টাচার্য, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন।

রোববার দুদক চেয়ারম্যানের কাছে তাদের তালিকা ও সম্পদ বৃদ্ধির পরিসংখ্যান দিয়ে অনুসন্ধানের আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সরোয়ার হোসেন।

পরিসংখ্যানে উল্লেখ করা হয়, গত ১৫ বছরে মন্ত্রী-এমপিদের মধ্যে কারও আয় বেড়েছে, কারও স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ। এ ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১০০ গুণ থেকে কয়েক হাজার গুণ বেড়েছে সম্পদ।

সাতদিন সময় টেলিভিশনের সম্প্রচার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (১৯ আগস্ট) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সময় মিডিয়া লিমিটেডের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন আইনজীবী আহসানুল করিম।

সময় টিভির এমডি ও সিইও পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৪ আগস্ট আদালতে আবেদন করা হয়। আদালতে সিটি গ্রুপের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করীম। আহমেদ জোবায়েরের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।

গণমাধ্যমের খবর অনুসারে, গত শনিবার (১০ আগস্ট) গুলশানের সিটি হাউজে সময় মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভায় নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নির্ধারণ করা হয়। এতে বলা হয়, সভায় পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সভায় পরিচালক শম্পা রহমানকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়। সময় মিডিয়া লিমিটেডের সব কার্যক্রম এখন থেকে নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নির্দেশনায় পরিচালিত হবে। পরে এ অব্যাহতির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের কোম্পানি বেঞ্চে আবেদন করেন আহমেদ জোবায়ের।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মঈনুদ্দিন কাজল
deshermatidaily@gmail.com
০১৬১৫১১২২৬৬, ০১৬৭৩৫৬২৭১৬

দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।