অপরাধ

জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে এ পর্যন্ত শহীদ হওয়া ১ হাজার ৪২৩ জনের নামের তালিকা পেয়েছে স্বাস্থ্য বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমিটির সদস্য সচিব ও সমন্বয়ক তারেকুল ইসলাম।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আহত ও শহীদদের তালিকা ও সার্বিক সহযোগিতার বিষয়ে দেয়া এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। তবে, এ সংখ্যা আরও কমতে বা বাড়তে পারে বলেও জানান উপ-কমিটির এই সদস্য সচিব।

তিনি বলেন, গত এক মাস ধরে নানান ভাবে যাচাই-বাছাইয়ের পর পাওয়া সবশেষ তথ্যমতে আহত পাওয়া গেছে ২২ হাজার। চিরতরে পঙ্গু বা অঙ্গহানী হয়েছে এমন ব্যক্তির সংখ্যা ৫৮৭।

আন্দোলনে চোখে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে ৬৮৫ জন। তারমধ্যে ৯২ জন ব্যক্তির দুই চোখ চিরতরে নষ্ট হয়ে গেছে।

এছাড়া, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন ও সরকার আলাদা আলাদাভাবে শহীদ ও আহতদেরকে ভাতা বা অনুদান প্রদান করবে বলেও জানান তিনি।

তারেকুল ইসলাম বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে নিহতদের পরিবারকে ৮ লাখ টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একইসাথে আহতদেরকে সর্বোচ্চ ৪ লাখ টাকা করে দেয়া হতে পারে। এছাড়াও সরকারের পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে মাসিক ২০ থেকে ৩০ হাজার করে মাসিক ভাতা দেয়া হতে পারে। তবে এসব সিদ্ধান্ত এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলেও জানান তিনি।

রাজধানীর রায়েরবাজারে যৌথবাহিনীর অভিযানে বেশ কিছু অস্ত্র ও তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে রাতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়।

সেনা কর্মকর্তারা জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন, কিছু লোক অস্ত্র বেচাকেনার জন্য রায়েরবাজার এলাকায় জড়ো হয়েছে। পরে মোহাম্মদপুর আর্মি ক্যাম্প থেকে মেজর নেয়ামুলের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি পেট্রোল দল সেখানে অভিযান চালায়।

সেনা সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে অস্ত্রের ব্যাগ ফেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় ১৫টি বিভিন্ন সাইজের পিস্তল, ২৪০টি তাজা গুলি ও ২৮টি টিয়ার শেল।

সেনা সদস্যদের ধারণা, উদ্ধার হওয়া অস্ত্রগুলো থানা থেকে লুট হওয়া। সেগুলো থানায় ফেরত দেয়ার কথাও জানান তারা। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা সমুন্নত রাখতে যৌথ বাহিনীর অভিযান আরও কড়াকড়ি করা হবে বলেও জানান অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া সেনা কর্মকর্তা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিহত তোফাজ্জল হত্যায় গ্রেফতার ৬ শিক্ষার্থী ১৪৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। শুক্রবার তাদের আদালতের হাজতখানায় হাজির করা হলে তারা এই জবানবন্দি দেয়।

তোফাজ্জল হত্যার পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের মামলায়  সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এই শিক্ষার্থীদের শাহবাগ থানার পুলিশ গ্রেফতার করে। 

মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের মোহাম্মদ সুমন, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের জালাল আহমেদ, গণিত বিভাগের আহসান, পুষ্টি ও খাদ্য ইনস্টিটিউটের মুত্তাকীন সাকিন, জিওগ্রাফির আহ হোসেন সাজ্জাদ ও ওয়াজিবুল।

উল্লেখ্য গত বুধবার চোর সন্দেহে ফজলুল হক মুসলিম হলের শিক্ষার্থীরা আটক করে তোফাজ্জলকে। রাতে কয়েক দফা মারধরের পরে হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত্যু ঘোষনা করে।

বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেফতার হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। নিউমার্কেট থানার মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

চট্টগ্রাম থেকে আটকের পর তাকে ঢাকা নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানা গেছে। এরপর ডিবি হেফাজতে নিয়ে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। তার বিরুদ্ধে ৮টি হত্যা মামলা রয়েছে।

ডিবি সূত্র জানিয়েছে, ছাত্র আন্দোলন সংশ্লিষ্ট একাধিক মামলায় মশিউরকে গ্রেফতার দেখানো হবে। এসব মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে রিমান্ডে নেয়ার আবেদনও করবে ডিবি।

মশিউর রহমান দীর্ঘ সময় ঢাকা মহানগর পুলিশে ডিবিতে কর্মরত ছিলেন। সবশেষ লালবাগ জোনের উপকমিশনার (ডিসি) ছিলেন তিনি। অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিও পেয়েছিলেন।

২০২২ সালের এপ্রিলে শ্রেষ্ঠ উপ-পুলিশ কমিশনারের (ডিসি) পুরস্কার গ্রহণ করছেন মশিউর রহমান।

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ১৩ আগস্ট আরও ২৮ জনের পাশাপাশি মশিউরকেও চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ ‍সুপার হিসেবে বদলি করা হয়।

আলোচিত ডিবি কর্মকর্তা মশিউর ২০১৩ সালে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম), ২০১৫ সালে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২০১৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ পদক অর্জন করে। কর্মদক্ষতার কারণে তাকে চারবার ‘আইজিপি এক্সাম্প্লারী গুড সার্ভিসেস ব্যাচ’ দেয়া হয়েছে। গত ২৯ জুন ২০২২-২৩ সালের জন্য তিনি শুদ্ধাচার পুরস্কারও পান।

রাজধানীর কোতোয়ালি থানার বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আজ (বৃহস্পতিবার) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুর রহমানের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

আজ বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে তাদের কারাগার থেকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। এরপর এ মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানোসহ সাতদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক রাশিদুল হাসান। এসময় আসামিপক্ষে রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম মো. আরিফুর রহমান জামিন নামঞ্জুর করে রিমান্ডের আদেশ দেন। 

এর আগে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর নিউমার্কেট থানার উপ-পরিদর্শক সজীব মিয়া বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করেন।

গত ১৩ আগস্ট গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌপথে পলায়নরত অবস্থায় রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেফতার করা হয়।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ গুলশান থেকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি জানায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে কোন মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানা যায়নি।

প্রসঙ্গত, ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে তৎকালীন ফরিদপুর-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী জাফর উল্যাহ। পরে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে ফরিদপুর-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনের কাছে হারেন তিনি। সবশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনেও নিক্সনের কাছে পরাজিত হন আওয়ামী লীগের এই প্রেসিডিয়াম সদস্য।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যে হত্যাগুলো বেশি স্পর্শকাতর আর নির্মম, সেগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিচারের জন্য নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

তাজুল ইসলাম বলেন, তদন্ত সংস্থার সাথে বৈঠকে হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন না হওয়ায় এখনই আসামিদের গ্রেফতার চাওয়া যাচ্ছে না। তাই বিচার প্রক্রিয়া শুরুর জন্য দ্রুত ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন এবং বিচারক নিয়োগ দেয়ার আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত সাব্বিরের বাবা মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্। তিনি জানান, ছেলেকে মাথায় গুলি ছুঁড়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। ৪০ মিনিটের মধ্যে লাশ দাফনে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ বাধ্য করে বলেও অভিযোগ করেন। এমনকি ময়নাতদন্ত করতে দেয়া হয়নি, এ অভিযোগও তোলেন সাব্বিরের বাবা।

এদিকে, জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ঘটনায় রাজধানীর উত্তরায় শিক্ষার্থী শাকিব হত্যায় শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে আরও একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

২০২২ সালের ২৫ জুন, দিনভর জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের আগে তড়িঘড়ি করে সেতুর দু’প্রান্তে নির্মাণ করা হয় উদ্বোধনী কমপ্লেক্স, তাতে একটি করে ম্যুরাল ও উদ্বোধনের ফলক। চারপাশে বেদি, সামনে ফোয়ারা। মাওয়া প্রান্তে কয়েকটি ও জাজিরায় ইস্পাতের তৈরি মাছের ভাস্কর্যও রয়েছে। দুই প্রান্তে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার দুটি ম্যুরালের উচ্চতা ছিল মোট ৬ হাজার ৬৪২ বর্গফুট। যেগুলোর খরচ আকাশচুম্বী। যার কোনটিরই উন্মুক্ত দরপত্র হয়নি।

ম্যুরালের যাবতীয় খরচের হিসেব যমুনা টেলিভিশনের হাতে এসেছে। এতে দেখা যায়, নকশা ও তদারকি খরচ দেখানো হয় ৯৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা। ভূমি উন্নয়ন ও পাইলিংয়ে খরচ ৭ কোটি ৪৪ লাখের কিছুটা বেশি। মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী কমপ্লেক্সসহ আনুষঙ্গিক কাজে খরচ দেখানো হয়েছে ৬৬ কোটি টাকা, জাজিরাতে একই কাজে ব্যয় ৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে দুইপ্রান্তে উদ্বোধনী কমপ্লেক্স নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১১৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

শুধু ম্যুরালেই নয়, অস্বাভাবিক ব্যয় হয়েছে সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও। দিনব্যাপী আয়োজনে ব্যয় হয় ৮৯ কোটি টাকা। এ ক্ষেত্রেও উন্মুক্ত দরপত্রে কাজ হয়নি।

ম্যুরাল দুটির নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয় সেতু প্রকল্পের নদীশাসনের অংশ থেকে। তৎকালীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে সে কাজ দেয়া হয় রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ‘বালিশকাণ্ড’ ঘটানো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘মজিদ সন্স এন্ড কনস্ট্রাকশন’কে।

জানা গেছে, পদ্মা সেতুর দু’প্রান্তে দু’টি ম্যুরাল আর উদ্বোধনী স্থাপনা নির্মাণে অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিস্তারিত জানতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার। এরইমধ্যে নির্বাহী প্রকৌশলীকে তাড়া দিয়েছেন যোগাযোগ উপদেষ্টা। প্রকল্পের অংশ না থাকার পরও কীভাবে এতো টাকা ব্যয়ে সেসব কাজ হয়েছে জানতে চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে সেতু বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী বলেন, সাংবাদিকরা তখন কিছু বলতে পারেনি, আমরাও তখন কিছু বলতে পারিনি। এখানে একটি টাকাও খরচের সুযোগ নেই যদি না ওপর থেকে নির্দেশনা আসে। টাকা খরচের হিসাব অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাকে দেয়া হবে বলে জানান তিনি।

‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি’র উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি ও লেখক শাহরিয়ার কবিরকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে রাজধানীর বনানীর বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ।

শাহরিয়ার কবিরকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তেজগাঁও থানার একটি সূত্র।

শাহরিয়ার কবির বাংলাদেশের একজন লেখক। লেখক হিসেবে তার প্রধান পরিচয় তিনি একজন শিশুসাহিত্যিক। মানবাধিকার, সাম্যবাদ, মৌলবাদ, ইতিহাস ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে ৭০টিরও বেশি বই লিখেছেন তিনি। ১৯৯৫ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন কবির।

১৯৯২ সালে শাহরিয়ার কবির একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৯৪ সালে জাহানারা ইমামের মৃত্যুর পর কমিটির সভাপতি হন তিনি।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মঈনুদ্দিন কাজল
deshermatidaily@gmail.com
০১৬১৫১১২২৬৬, ০১৬৭৩৫৬২৭১৬

দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।