রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থানের বিজয় ধরে রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এখনও পরিকল্পিতভাবে ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্র চলছে। ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল অসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় সাংবাদিক আনসারীকে ‘বাংলাদেশের হিরো’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের অত্যাচার-নির্যাতনে গত ১৫ বছরে অনেকেই নির্যাতন-নিপীড়নের স্বীকার হয়েছেন। অনেকেই দেশছাড়া হয়ে দীর্ঘদিন নির্বাসনে থেকেছেন। তবে, দেশপ্রেমিক জনতা দেশের বাইরে থেকেও গণতন্ত্র রক্ষায় সংগ্রাম করে গেছে।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র-জনতার বিপ্লবে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। এই বিজয়কে ধরে রাখতে হবে। যাতে সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায়।

পৌনে তিন ঘণ্টা অবরোধের পর শাহবাগ ছেড়েছে ‘হিন্দু গণজাগরণ মঞ্চ’। এতে শাহবাগ এলাকায় যান চলাচল শুরু হয়েছে। তবে আশপাশের সড়কগুলোতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় কর্মসূচি আজকের মতো সমাপ্ত ঘোষণা করে সড়ক থেকে উঠে যান তারা।

এর আগে, শুক্রবার বিকেলে ধর্মীয় উপাসনালয়, ঘর-বাড়িতে হামলার অভিযোগ এনে তা বন্ধ ও নিরাপত্তা দেয়াসহ ৮ দফা দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। ফলে সড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত মাসেও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করে সংগঠনটি। সে সময় তারা ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া ও পুনর্বাসনের দাবি জানান। তাদের ৮ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে, সংখ্যালঘু সুরক্ষায় আইন প্রণয়ন, মন্ত্রণালয় গঠন, দুর্গাপূজার ছুটি পাঁচদিন করা।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরি গ্রেফতার হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশান থেকে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল তাকে গ্রেফতার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তবে, তাকে কোন মামলায় বা কী অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো তথ্য মেলেনি।

তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে আছেন বলে জানা গেছে। তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান বলেও জানিয়েছে ডিএমপি।

তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীও আত্মগোপনে ছিলেন।

এরপর ৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শপথ নেন। এরপর ১৩ আগস্ট থেকে সারা দেশে একের পর এক মামলা শুরু হয়। এসব মামলায় এখন পর্যন্ত সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সাবেক আইজিপি, সরকারি কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন গ্রেফতার হয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের বিশেষ নিরাপত্তায় করা আইন বাতিল হয়েছে। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪’ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি। এর মাধ্যমে ‘জাতির পিতা পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’ বাতিল হলো।

গত ২৯ আগস্ট উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় বলা হয়, বিগত সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’ প্রণয়ন ও জারি করা হয়েছিল। পরে ২০১৫ সালের ১৫ মে এ আইন অনুসারে বিশেষ নিরাপত্তা ও সুবিধাদি প্রদানের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। কেবল একটি পরিবারের সদস্যদের রাষ্ট্রীয় বিশেষ সুবিধা প্রদানের জন্য আইনটি করা হয়েছিল, যা একটি সুস্পষ্ট বৈষম্য।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব বৈষম্য দূরীকরণে দৃঢ় প্রত্যয় গ্রহণ করেছে বলেও উপদেষ্টা পরিষদের সভায় উল্লেখ করা হয়। বৈঠকে তখন মত দেয়া হয়, বর্তমানে সংসদ না থাকায় এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে এই আইন বাতিলে অধ্যাদেশ জারি করা প্রয়োজন। এ প্রেক্ষাপটে উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪’ এর খসড়া লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং সাপেক্ষে চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।

বগুড়া সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিজানকে (৩৫) দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দুর্বৃত্তদের মধ্যে লেদু নামের একজন গণপিটুনিতে নিহত হন।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে সদরের গোকুল ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত মিজান গোকুল উত্তরপাড়ার আফসার আলীর ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মিজানুর রহমান রাতে ওই ইউনিয়ন পরিষদের সামনে গোডাউন এলাকায় কয়েকজনের সঙ্গে বসেছিলেন। রাত ৯টার দিকে বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেলযোগে দুর্বৃত্তরা এসে তাদের ওপর হামলা চালায়। তারা মিজানকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মোটরসাইকেলযোগে চলে যায়। পরে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয়রা বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মিজান খুনের ঘটনায় দুর্বৃত্তদের মধ্যে লেদু নামের একজনকে পিটিয়ে আহত করে জনতা। পরে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে আহত লেদুকে মারধর করে মিজানের সমর্থকরা। এসময় ঘটনার ভিডিও ধারণ করতে গেলে যমুনা টেলিভিশনের বগুড়া ব্যুরোপ্রধান মেহেরুল সুজনসহ অন্তত চারজন সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করে বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

পোশাক কারখানায় অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির উসকানিদাতা ছাত্রলীগ নেতা ইসতিয়াক আহম্মেদ হৃদয়কে (২৪) নেত্রকোনার কেন্দুয়া থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) নেত্রকোণা জেলা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত হৃদয় ছাত্রলীগের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা কমিটির শিক্ষা ও পাঠ্যক্রম বিষয়ক সম্পাদক। সম্প্রতি সামাজিকমাধ্যমে পোশাক শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে ভাইরাল হন ইসতিয়াক।

পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, গার্মেন্টস সেক্টরে নাশকতার মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির উসকানিদাতা ছাত্রলীগ নেতা ইসতিয়াক আহম্মেদ হৃদয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

অন্তবর্তী সরকার কী কী সংস্কার করবে তা জনগণের সামনে তুলে ধরা উচিত বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা করতে হবে।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে মহিলা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় মির্জা ফখরুল বলেন, যে স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে, তার সুফল পেতে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের মতামতের উপর নির্ভর করে যত দ্রুত সম্ভব জনগণের ক্ষমতা তাদের কাছে হন্তান্তর করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় ভারত প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, পারষ্পরিক শ্রদ্ধাবোধের মাধ্যমে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক হওয়া উচিত।

যতবার ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহতদের স্মরণ করি বা আহতদের দেখি ততবারই তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই— এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে নিজ কার্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, যখনই হাসপাতালে আহতদের দেখতে যাই তখনই কষ্ট পাই। তরুণ ছেলে-মেয়েরা কীভাবে ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ে আছে। কারও মাথা আঘাত, কারও হাত-পা চলে গেছে। এ সময় রংপুরে নিহত আবু সাঈদের প্রসঙ্গ টেনে ড. ইউনূস বলেন, রংপুরে একজন তাজা তরুণ মরলো। ফুটফুটে একটা ছেলে। কীভাবে তাকে প্রাণ হারাতে হলো।

আহত আরেক শিক্ষার্থীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, ছেলেটির পা কেটে ফেলা হয়েছে। সে ক্রিকেটপাগল। ক্রিকেটার হতে চেয়েছিল। আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করে স্যার আমি ক্রিকেট খেলবো কীভাবে? পা নেই, কিন্তু মাথা থেকে ক্রিকেট যাচ্ছে না। এ সময় আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন প্রধান উপদেষ্টা। বলেন, যতবার দেখি এসব, ততবারই একটি প্রশ্ন মাথায় জাগে এই বাংলাদেশ আমরা বানিয়েছিলাম?

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তরুণরা অকাতরে প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছে বলেই বাংলাদেশ আজ এ পর্যায়ে এসেছে। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে দেশ গড়ার যে সুযোগ পাওয়া গেছে- এ সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে হবে।

ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে হবে যাতে বিশ্বে সম্মানিত রাষ্ট্রের মর্যাদা পায়। দেশ গড়ার যে কাজ তরুণরা শুরু করেছে, সে সুযোগ কোনোভাবে নষ্ট হলে সর্বনাশ হবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা।

রিমান্ড চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান। এমন পরিস্থিতিতে রিমান্ড শেষ না করেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এর আগে, গত শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ধানমন্ডি থানার মোতালেব হত্যা মামলায় তার ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।

গত ৫ সেপ্টেম্বর দিবাগত মধ্য রাতে ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে আটক করে যৌথবাহিনী। এরপর আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে ধানমন্ডির জিগাতলায় মোতালেব নামে এক কিশোর নিহতের ঘটনায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এই মামলার ২৩ নম্বর আসামি শাজাহান খান। তিনি ছাড়াও মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানসহ আওয়ামী লীগের বেশকয়েকজন নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, শাজাহান খান মাদারীপুর-২ আসন থেকে টানা আটবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালে প্রথমবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর-২ আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। একই আসন থেকে পরে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০০৯ সালে শাজাহান খানকে প্রথম নৌপরিবহন মন্ত্রীর দায়িত্ব দেয় আওয়ামী লীগ সরকার। মন্ত্রী থাকা সময় তার বিরূদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। তবে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের কারণে তিনি সবচেয়ে বিতর্কিত হন। সেসময় রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের ওপর বাসচাপা নিয়ে মন্তব্য করেন শ্রমিক ফেডারেশনের এই কার্যকরী সভাপতি।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মঈনুদ্দিন কাজল
deshermatidaily@gmail.com
০১৬১৫১১২২৬৬, ০১৬৭৩৫৬২৭১৬

দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।