ইতালিয়ান শিল্পী মাউরিজিও ক্যাটেলানের ভাইরাল সৃষ্টি ‘কমেডিয়ান’ শিরোনামের সেই শিল্পকর্মটি এবার বিক্রি হলো ৬২ লাখ ডলারে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৪ কোটি টাকার বেশি। বুধবার, নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সোথেবির নিলামে অবিশ্বাস্য এই দামে বিক্রি হয় কলাটি।
মূলত রুপালি রঙের টেপ দিয়ে দেয়ালে আটকানো হলুদ রঙের পাকা কলাটি একটি শিল্পকর্ম। প্রাথমিকভাবে ১৫ লাখ ডলারে বিক্রির প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তবে, সাতজনের প্রতিযোগিতার কারণে এর দাম পৌঁছায় ৫২ লাখ ডলারে, বাদবাকি ফিসহ যার খরচ পৌঁছেছে ৬২ লাখ এ।
নিলামকারীর দাবি, এটিই বিশ্বের সবচেয়ে দাবি কলা। সোথেবি জানায়, একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্লাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতার পক্ষে জাস্টিন সান নামের এক ব্যক্তি কলাটি কিনেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে একটি শিল্পকর্ম নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিলো সারা পৃথিবীতে। কারণ-অনেকের মতে সেই শিল্পকর্মটি লেইম। অনেকেই আবার ঠাট্টা মশকরা করে বলেছিলেন, ‘কতই-না চিন্তা ভাবনা করতে হয়েছে শিল্পকর্ম বানাতে গিয়ে! সেটি ছিলো দেয়ালে টেপ দিয়ে লাগানো একটি কলা! তখন, ওই শিল্পকর্ম বিক্রি হয়েছিলো এক লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারে।
আদানি গ্রুপের সাথে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন হাইকোর্ট। এই চুক্তি কেনো পুনবির্বেচনা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এই চুক্তির সব নথি একমাসের মধ্যে দাখিল করতে বলেছেন। এছাড়া, একমাসের মধ্যে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে। দুই মাসের মধ্যে এ বিষয়ক প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
এর আগে, ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা বা বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম আবদুল কাইয়ুম। ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর কার্যকর হওয়া আদানি লিমিটেডের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎ চুক্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিটটি করেন তিনি।
জানুয়ারিতেই বিক্রি হবে ইসলামী ব্যাংকের এস আলমের জব্দ করা শেয়ার। এজন্য আইনি প্রক্রিয়া শেষ করতে আগামী সপ্তাহে মামলা করা হবে আদালতে।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।
এ সময় তিনি বলেন, বিনিয়োগের জন্য আগের উদ্যোক্তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, ইসলামী ব্যাংকে বিনিয়োগ সবার জন্য উন্মুক্ত।
সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর বলেন, ২০১৭ সালে দখলের পর ঋণের ৮০ শতাংশ নিয়েছে এস আলম। ১৭টি শাখার ৪৫ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এসব অর্থ তুলে নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ। যার প্রকৃতি চিত্র পাওয়া যাবে চলমান অডিটের পর।
ইসলামী ব্যাংকের ঘুরে দাঁড়ানোর চিত্রও তুলে ধরা হয় সংবাদ সম্মেলনে। ৩ মাসে আমানত বেড়েছে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্স এসেছে ১০ হাজার কোটি টাকা। কমেছে চলতি হিসাবে থাকা ঘাটতির পরিমাণও। তবে নতুন কোনও ঋণ দেয়া হচ্ছে না। আমানত ও ঋণের মধ্যে ২০ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি। এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা পাওয়া যাবে বলে জানান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান।
অডিট রিপোর্ট পাওয়ার পর অর্থ আদায়ের উদ্যোগ নেবে ইসলামী ব্যাংক। যদিও পুরো অর্থ ফেরত পাওয়া যাবে না বলে মনে করেন গভর্নর। এস আলম কিংবা বেক্সিমকো গ্রুপেরই কোনও প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে না বলে ফের নিশ্চিত করেছেন আহসান এইচ মনসুর।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে আমদানি করা জলবিদ্যুতে ঝুঁকছে বাংলাদেশ। সরকারের এই অবস্থান স্পষ্ট করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, নেপাল ও ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আনতে কাজ করছে সরকার।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলন (কপ-২৯) শেষে এসব কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, জলবিদ্যুতের জন্য দক্ষিণ এশীয় গ্রিড তৈরির ওপর জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। নেপালের পাশাপাশি ভুটান থেকেও আমদানির সম্ভাবনা উজ্জ্বল। তবে সে জন্য লাগবে ভারতের অনাপত্তি।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দক্ষিণ এশীয় গ্রিড করার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ। পাশাপাশি, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে সার্ককে কার্যকর করাও ডক্টর ইউনূসের কূটনীতির অগ্রাধিকার।
বাংলাদেশ ও নেপালের দূরত্ব কমবেশি ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার। গ্রিড হলে নেপালের জলবিদ্যুৎ সহজলভ্য হবে। বাংলাদেশ বর্তমানে ভারতীয় গ্রিডের মাধ্যমে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ পায়।
আইন করে কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ে দায়মুক্তি দেয়া অবৈধ ছিলো বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
হাইকোর্ট বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধিতে বিশেষ আইন ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি দেয়া হয়। এছাড়া ক্রয় সংক্রান্ত ৬ ধারা অনুযায়ী মন্ত্রীকে একক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা দেয়া হয়। যা সম্পূর্ণ অবৈধ।
কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলের শুনানি শেষে গত ৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার সিনথিয়া ফরিদ।
গত ২ সেপ্টেম্বর কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধিতে করা বিশেষ বিধান কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এর আগে, কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি এবং ক্রয় সংক্রান্ত ৬ (২) ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী।
পুরো বাজার প্রক্রিয়াই একটা চ্যালেঞ্জ, তবে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন নয় বলেন মন্তব্য করেছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। বলেন, বাজারে কেউ কেউ কৃত্রিম দাম বাড়াতে চায়, তবে সেটাকে কঠোর হাতে দমন করা হবে বলেও জানান তিনি
সোমবার (১১ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এমন তথ্য জানান খাদ্য উপদেষ্টা। তিন বলেন, গেল কয়েক মাস দেশ একটি ভিন্নরকম পরিবেশের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। এক সরকারের পতন হয়ে নতুন সরকার গঠন করার এই সময় কিছুটা অস্থিতিশীল থাকে সবখানেই। সেই প্রভাবে চালের দাম বেড়ে গিয়েছিল। সেটা এখন নিয়ন্ত্রণে আছে।
নির্বাচন ইস্যুতে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সরকারের বোঝাপড়া ডায়ালগে আছে। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যতই বলুক সরকার চাপহীনভাবে কাজ করছে।
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল হওয়ার জন্য আমাদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। এটি স্থিতিশীল হতে ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগবে-এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ড. আহসান এইচ মনসুর। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সচিবালয়ে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশে উঠেছে। এটি বন্যাসহ নানা কারণে হইয়েব থাকতে পারে। তবে চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। রোজা পর্যন্ত নিত্যপণ্যের ওপর কোনো চার্জ আরোপ না করারও আহ্বান জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, আন্তজার্তিক বাজারে এনার্জি পণ্যের দাম কমলে দেশে এর প্রভাব পড়বে। এরইমধ্যে ব্যাংকের তারল্য সংকট কাটতে শুরু করেছে। তাছাড়া, ব্যাংকে ডলার পাওয়া যাচ্ছে। তবে কেউ ডলার না দিলে তা আবহিত করার কথাও বলেন তিনি।
প্রতিনিয়ত বাজারে মনিটরিং করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অযৌক্তিকভাবে কেউ কোনো কিছু করতে পারবে না। এক এগারোর সময় ভয় দেখিয়ে নয় স্বাভাবিকভাবে বুঝিয়ে যোগান বাড়ানো হয়েছে। এ সময় ফুটপাতে মানুষের হাঁটার জায়গা ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সিলেটের হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রের পুরাতন ৭ নম্বর কূপে নতুন করে পাওয়া গ্যাস জাতীয় গ্রীডে যুক্ত হচ্ছে আজ। প্রতিদিন ৮০ লাখ ঘনফুট নতুন করে যুক্ত হচ্ছে। মজুদ রয়েছে ৯৪ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। উত্তোলন করা যাবে ১৫ থেকে ২০ বছর।
সিলেট গ্যাস ফিল্ড কর্মকর্তাদের দেয়া তথ্য মতে, এই কূপটি ১৯৮৬ সালে দেশের প্রথম তেল কূপ ছিল। ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত এই কূপ থেকে ৫ লাখ ৬১ ব্যারেল তেল উৎপাদনের পর বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে আবারো ওয়ার্ক ওভারের মাধ্যমে এই কূপের অন্য একটি স্তর থেকে গ্যাস উত্তোলন করা হয়।
২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত এই কূপ থেকে প্রায় ৩১ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলনের পর আবারও বন্ধ হয়ে যায়। পরে পরীক্ষা নীরিক্ষা শেষে আবারও ওয়ার্ক ওভারের সিদ্ধান্ত নেয় সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেড। সফলতাও আসে। মাত্র ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই বন্ধ কূপের দুটি স্তরে ২২ অক্টোবর নতুন করে গ্যাসের সন্ধান মেলে। প্রাথমিক তথ্য মতে, প্রায় ৯৪ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুদ রয়েছে বলে জানা যায়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা।
মজুত বাড়াতে ও দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে চাল আমদানিতে আরেক দফা শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে প্রতি কেজি চাল আমদানির ব্যয় ২৫ টাকা কমবে।
চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে ২০ অক্টোবর আমদানি শুল্ক সাড়ে ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় রোববার চাল আমদানির ওপর অবশিষ্ট আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ, রেগুলেটরি ডিউটি ৫ শতাংশ সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
অগ্রিম আয়কর হার ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ ধার্য করেছে এনবিআর। আমদানিকারকরা বলছেন, শুল্ক-করে ছাড় দেওয়ায় যোগান বাড়বে। দামেও ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। অনেকেই আমদানির জন্যে এলসি খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
চলতি অর্থবছরের অক্টোবরে মাসে দেশে ২৩০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আজ রোববার (৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, অক্টোবরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৩০ কোটি মার্কিন ডলার। অন্যদিকে গত সেপ্টেম্বর মাসে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিটেন্স এসেছিল। সেই হিসেবে অক্টোবরে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। গত মাসে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলার।
গত বছরের অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
সংশ্লিষ্টদের মতে, সম্প্রতি দুটি কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। তা হলো, আমদানি বিলের আন্ডার-ইনভয়েসিং হ্রাস পাওয়া ও হুন্ডির মতো অনানুষ্ঠানিক মাধ্যমে লেনদেন অনেকটা কমে যাওয়া।
গত জুলাইতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ব্যাংকিং কার্যক্রম থমকে যায়। হুন্ডিতে লেনদেন বাড়তে থাকে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত আগস্টের শেষ দিকে ২০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিটেন্স আসে।
দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।