বাংলাদেশ

২৫ জেলার জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) সঙ্গে বুধবারের (১১ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পূর্বনির্ধারিত ব্রিফিং স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়াও ৯ সেপ্টেম্বরে পদায়নকৃত এসব জেলার ডিসিদেরকে নতুন কর্মস্থলে যাত্রা না করার নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে জেলা প্রশাসকগণের জন্য দেয়া দুটি বার্তায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অধিশাখার যুগ্মসচিব মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

উল্লেখ্য, গত ৯ সেপ্টেম্বর দেশের ২৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এছাড়া মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দেশের আরও ৩৪ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

যন্ত্রাংশের অভাবে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। তৃতীয় ইউনিটটি সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বন্ধ হয়ে গেছে। আগেই বন্ধ ছিল দুইটি ইউনিট। ফলে একেবারেই বন্ধ রয়েছে কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদন। ‍

তৃতীয় ইউনিটটি তিনশো মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ছিল। যা থেকে ২১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো। ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ১ ও ২ নম্বর ইউনিটের মধ্যে ২য় ইউনিটটি ২০২০ সাল থেকে সার্ভিস না করায় বন্ধ রয়েছে। ১ নম্বর ইউনিটটি চালু থাকলেও গত কয়েকদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আপাতত বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্পূর্ণরুপে বন্ধ রয়েছে।

তবে ১ নম্বর ইউনিটটি আজ বা কালের মধ্যে চালু করা হবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এটি চালু হলে ৬০ থেকে ৬৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে।

তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের এমডি আবু বকর সিদ্দিক মুঠোফোনে যমুনা টেলিভিশনকে জানান, চায়নার হারবিম কোম্পানির সাথে চুক্তি অনুযায়ী আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত তারা কেন্দ্রটির যন্ত্রাংশ সরবরাহসহ রক্ষণাবেক্ষণ করার কথা। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে তারা কোনো প্রকার যন্ত্রাংশ সরবরাহ না করায় কেন্দ্রটি কোনোমতে চালানো হচ্ছিল। কেন্দ্রের গভর্নর সিষ্টেমে দু’টি পাম্পের একটি ২০২২ সাল থেকে অকেজো। সেই একটি পাম্প দিয়ে কেন্দ্রটি গত ৭ সেপ্টেম্বর চালু করা হয়। কিন্তু সর্বশেষ পাম্পটিও অকেজো হয়ে পড়ায় ৯ সেপ্টেম্বর সকাল ৬টায় বন্ধ হয়ে যায়।

তিনি বলেন, কয়লা সংকট না থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্র চালাতে কোনো অসুবিধা ছিল না। কেবলমাত্র যন্ত্রাংশ ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবেই কেন্দ্রটি পুরোদমে উৎপাদনে যেতে পারছে না গত ২০২০ সাল থেকেই।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের বিশেষ নিরাপত্তায় করা আইন বাতিল হয়েছে। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪’ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি। এর মাধ্যমে ‘জাতির পিতা পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’ বাতিল হলো।

গত ২৯ আগস্ট উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় বলা হয়, বিগত সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’ প্রণয়ন ও জারি করা হয়েছিল। পরে ২০১৫ সালের ১৫ মে এ আইন অনুসারে বিশেষ নিরাপত্তা ও সুবিধাদি প্রদানের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। কেবল একটি পরিবারের সদস্যদের রাষ্ট্রীয় বিশেষ সুবিধা প্রদানের জন্য আইনটি করা হয়েছিল, যা একটি সুস্পষ্ট বৈষম্য।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব বৈষম্য দূরীকরণে দৃঢ় প্রত্যয় গ্রহণ করেছে বলেও উপদেষ্টা পরিষদের সভায় উল্লেখ করা হয়। বৈঠকে তখন মত দেয়া হয়, বর্তমানে সংসদ না থাকায় এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে এই আইন বাতিলে অধ্যাদেশ জারি করা প্রয়োজন। এ প্রেক্ষাপটে উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪’ এর খসড়া লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং সাপেক্ষে চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।

বাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার লিলি নিকোলসের দৃষ্টি আকর্ষণ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। বলেছেন, বাংলাদেশের অনেক বড় বড় অপরাধী বিপুল পরিমাণ অর্থ কানাডায় পাচার করে সেখানে আশ্রয় নিয়েছে।

এ বিষয়ে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে কানাডার হাইকমিশনার জানালেন, অর্থ ফেরত আনার বিষয়টি চ্যালেঞ্জিং ও সময়সাপেক্ষ। তবে অসম্ভব নয়। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণসহ আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব ও চিঠি প্রেরণের অনুরোধ করেন তিনি।

কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় পাচারের অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে সহযোগিতা চাওয়া হয়। সাক্ষাৎকালে দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন, কানাডাসহ বিদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা, রোহিঙ্গা পরিস্থিতি, পুলিশ সংস্কার, কৃষি খাতে সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।

বৈঠকে হাইকমিশনার কানাডাসহ বিদেশিদের নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চান। জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নিরাপত্তা নিয়ে বিদেশিদের আশঙ্কার কোনো কারণ নেই। আমরা তাদের জন্য পরিপূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি।

জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমান্বয়ে উন্নতি ঘটছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুব শিগগিরই আরও সন্তোষজনক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হবে।

সাম্প্রতিক রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে কানাডার হাইকমিশনার উদ্বেগ প্রকাশ করলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসকারী মিয়ানমারের নাগরিকসহ সেখানে কাজ করা দেশি-বিদেশি এনজিও কর্মী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কানাডাতে কিছু রোহিঙ্গার পুনর্বাসনের অনুরোধ করেনও তিনি।

এ সময় বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কারে কানাডার সহায়তা চান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এ নিয়ে কানাডার হাইকমিশনার বলেন, পুলিশ প্রশিক্ষণে কানাডার সহযোগিতা বিষয়ক একটি প্রকল্প বাংলাদেশে চালু রয়েছে। এটিকে সম্প্রসারণের মাধ্যমে এ নিয়ে কানাডা আরও বেশি ভূমিকা রাখতে পারে। আর বাংলাদেশে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি হস্তান্তরে কানাডার অর্থায়নে ‘কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র নির্মাণ’ প্রকল্প বাস্তবায়নে উপদেষ্টার সহযোগিতা চান দেশটির হাইকমিশনার।

পোশাক কারখানায় অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির উসকানিদাতা ছাত্রলীগ নেতা ইসতিয়াক আহম্মেদ হৃদয়কে (২৪) নেত্রকোনার কেন্দুয়া থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) নেত্রকোণা জেলা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত হৃদয় ছাত্রলীগের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা কমিটির শিক্ষা ও পাঠ্যক্রম বিষয়ক সম্পাদক। সম্প্রতি সামাজিকমাধ্যমে পোশাক শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে ভাইরাল হন ইসতিয়াক।

পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, গার্মেন্টস সেক্টরে নাশকতার মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির উসকানিদাতা ছাত্রলীগ নেতা ইসতিয়াক আহম্মেদ হৃদয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। এই পদে নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।

আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এম এ এন ছিদ্দিকের নিয়োগটি বাতিল করা হয়। আর এক অফিস আদেশে ডিএমটিসিএলের অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ আব্দুর রউফকে তার স্থলভিষিক্ত করা হয়।

২০১৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর পর্যন্ত সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন এম এ এন ছিদ্দিক। অবসরে যাওয়ার পর তাকে ডিএমটিসিএলের এমডি হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয় সরকার। অন্যদিকে, আব্দুর রউফ এর আগে কোম্পানি সচিব ছিলেন। এরপর তাকে এমআরটি ৫–এর অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট নাট্যনির্দেশক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সৈয়দ জামিল আহমেদ।

আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব এ টি এম শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

সৈয়দ জামিল আহমেদ ১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং ১৯৮৯ সালে ইংল্যান্ডের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে থিয়েটার স্টাডিজে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। ১৯৯৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি পান তিনি।

তার উল্লেখযোগ্য থিয়েটার প্রযোজনার মধ্যে রয়েছে– সেলিম আল দীনের ‘চাকা’, মীর মশাররফ হোসেনের ‘বিষাদসিন্ধু’, পালাগান থেকে করা ‘কমলা রানীর সাগর দিঘী’, মনসা মঙ্গল থেকে ‘বেহুলার ভাসান’, সংযাত্রা থেকে ‘সংভংচং’, রবীঠাকুর অবলম্বনে ‘শ্যামার উড়াল’, কাশ্মিরী কবি আগা শহীদ খানের কাব্য অবলম্বনে ‘রিজওয়ান’, শহিদুল জহিরের উপন্যাস অবলম্বনে ‘জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা’ এবং সবশেষ সারাহ কেইনের ‘ফোর পয়েন্ট ফোর এইট সাইকোসিস’ অবলম্বনে ‘চার দশমিক চার আট, মন্ত্রাস’।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা ও পাচাররোধে করণীয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা (এফবিআই)-এর সাথে বৈঠকে বসেছে দুদক। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এফবিআই লিগ্যাল অ্যাটাচে রবার্ট ক্যামেরুনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল দুদকের প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচায় আসে।

দলটি দুদকের মানি লন্ডারিং ও লিগ্যাল শাখার মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে বসেছে। সভায় মানিলন্ডারিংরোধে করনীয়, কারিগরি সহায়তা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের টাকা ফেরাতে টাস্কফোর্স কীভাবে এফবিআইকে পাশে পাবে সে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।

যৌথ টাস্কফোর্সে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ থাকবে নাকি পরামর্শক হিসেবে থাকবে তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে। এছাড়া এফবিআইয়ের সঙ্গে একটি এমওইউ স্বাক্ষর করায় জোর প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানা গেছে।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা ও পাচাররোধে করণীয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা (এফবিআই)-এর সাথে বৈঠকে বসেছে দুদক। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এফবিআই লিগ্যাল অ্যাটাচে রবার্ট ক্যামেরুনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল দুদকের প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচায় আসে।

দলটি দুদকের মানি লন্ডারিং ও লিগ্যাল শাখার মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে বসেছে। সভায় মানিলন্ডারিংরোধে করনীয়, কারিগরি সহায়তা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের টাকা ফেরাতে টাস্কফোর্স কীভাবে এফবিআইকে পাশে পাবে সে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।

যৌথ টাস্কফোর্সে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ থাকবে নাকি পরামর্শক হিসেবে থাকবে তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে। এছাড়া এফবিআইয়ের সঙ্গে একটি এমওইউ স্বাক্ষর করায় জোর প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানা গেছে।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা ও পাচাররোধে করণীয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা (এফবিআই)-এর সাথে বৈঠকে বসেছে দুদক। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এফবিআই লিগ্যাল অ্যাটাচে রবার্ট ক্যামেরুনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল দুদকের প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচায় আসে।

দলটি দুদকের মানি লন্ডারিং ও লিগ্যাল শাখার মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে বসেছে। সভায় মানিলন্ডারিংরোধে করনীয়, কারিগরি সহায়তা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের টাকা ফেরাতে টাস্কফোর্স কীভাবে এফবিআইকে পাশে পাবে সে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।

যৌথ টাস্কফোর্সে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ থাকবে নাকি পরামর্শক হিসেবে থাকবে তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে। এছাড়া এফবিআইয়ের সঙ্গে একটি এমওইউ স্বাক্ষর করায় জোর প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানা গেছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মঈনুদ্দিন কাজল
deshermatidaily@gmail.com
০১৬১৫১১২২৬৬, ০১৬৭৩৫৬২৭১৬

দেশের মাটি কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।